ঢাকা মঙ্গলবার, ২২শে এপ্রিল ২০২৫, ১০ই বৈশাখ ১৪৩২


ভারতে ১০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি সৌদির


৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৭:০১

নতুন সময়

ভারতের বাজারে ১০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের চিন্তাভাবনা করছে সৌদি আরব,পাক-ভারত চলমান উত্তেজনার মধ্যেই। রোববার কলকাতার প্রভাবশালী গণমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়। এসব খাতের মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল, পরিকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি ও খনিসহ বেশ কয়েকটি ক্ষেত্র।

সউদের মতে, এ দুই সংস্থার অংশীদারিত্ব এটা স্পষ্ট করছে যে ভারতে জ্বালানির বাজার ক্রমবর্ধমান। আর এর মধ্যে দিয়েই দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলেই মনে করেন সউদ।

কূটনৈতিক মহলের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, সৌদি আরবের সঙ্গে ভারতের রাজনৈতিক সম্পর্ক বেশ ভালো। যুবরাজের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত রসায়নও খারাপ নয়।

কিন্তু এত দিন দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে তার প্রতিফলন খুব একটা দেখা যায়নি। জ্বালানি থেকে কৃষি— বিভিন্ন ক্ষেত্রে সৌদি থেকে বিনিয়োগ টানার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল নয়াদিল্লি। সম্প্রতি মোদির সৌদি সফরও বেশ তাত্পর্যপূর্ণ ছিল। সেই সফরে দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষাসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়।

মোদির সৌদি সফরের পরই সে রিয়াদের পক্ষ থেকে এমন একটা বড় ঘোষণা ভারতের কূটনৈতিক সাফল্য বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ভারতে সৌদি রাষ্ট্রদূত সউদ বিন মোহাম্মদ আল সতি এ প্রসঙ্গে বলেন, বিনিয়োগের জন্য ভারত যথেষ্ট আকর্ষণীয় একটি দেশ। তেল, গ্যাস এবং খনির মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদী অংশীদারিত্বের পরিকল্পনা চলছে।

দেশটিতে বিনিয়োগের কথা বলতে গিয়ে রিলায়্যান্স ও সৌদির তেল সংস্থা অ্যারামকোর যৌথ অংশীদারিত্বের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।

ভারতের বাজারে ১০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের চিন্তাভাবনা করছে সৌদি আরব,পাক-ভারত চলমান উত্তেজনার মধ্যেই। রোববার কলকাতার প্রভাবশালী গণমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়। এসব খাতের মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল, পরিকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি ও খনিসহ বেশ কয়েকটি ক্ষেত্র।

সউদের মতে, এ দুই সংস্থার অংশীদারিত্ব এটা স্পষ্ট করছে যে ভারতে জ্বালানির বাজার ক্রমবর্ধমান। আর এর মধ্যে দিয়েই দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলেই মনে করেন সউদ।

কূটনৈতিক মহলের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, সৌদি আরবের সঙ্গে ভারতের রাজনৈতিক সম্পর্ক বেশ ভালো। যুবরাজের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত রসায়নও খারাপ নয়।

কিন্তু এত দিন দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে তার প্রতিফলন খুব একটা দেখা যায়নি। জ্বালানি থেকে কৃষি— বিভিন্ন ক্ষেত্রে সৌদি থেকে বিনিয়োগ টানার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল নয়াদিল্লি। সম্প্রতি মোদির সৌদি সফরও বেশ তাত্পর্যপূর্ণ ছিল। সেই সফরে দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষাসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়।

মোদির সৌদি সফরের পরই সে রিয়াদের পক্ষ থেকে এমন একটা বড় ঘোষণা ভারতের কূটনৈতিক সাফল্য বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ভারতে সৌদি রাষ্ট্রদূত সউদ বিন মোহাম্মদ আল সতি এ প্রসঙ্গে বলেন, বিনিয়োগের জন্য ভারত যথেষ্ট আকর্ষণীয় একটি দেশ। তেল, গ্যাস এবং খনির মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদী অংশীদারিত্বের পরিকল্পনা চলছে।

দেশটিতে বিনিয়োগের কথা বলতে গিয়ে রিলায়্যান্স ও সৌদির তেল সংস্থা অ্যারামকোর যৌথ অংশীদারিত্বের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।

নতুনসময়/এসএম