শীর্ষ সন্ত্রাসী আমিরুল নিহত হওয়ায় বেনাপোলে স্বস্তির নিঃশ্বাস

শার্শা বেনাপোলের ত্রাস শীর্ষ কুখ্যাত ভাড়টিয়া খুনী সন্ত্রাসী আমিরুল তার নিজস্ব লোকের বোমার আঘাতে নিহত হওয়ায় এলাকায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে।
বেনাপোলের এই ত্রাস আমিরুল প্রকাশ্যে দিবালোকে মানুষকে কুপিয়ে হত্যা করে বীর দর্পে এলাকায় ঘুরে বেড়ানো এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মত দলের একজন কর্মী পরিচয় ও কাগজপুকুর বাজারের সভাপতি হওয়ায় জন মনে নানা প্রশ্নের বাসা বাধে।
বেনাপোল পোর্ট থানার কাগজপুকুর গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে আমিরুল প্রকাশ্যে দিবালোকে আওয়ামীলীগ কর্মী কাগজপুকুরের সামাদকে যশোর - বেনাপোল মহাসড়কের পাশে তার দোকানে কুপিয় হত্যা করে।
এরপর সে ঘিবা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পথে বিজিবি তাকে আটক করে বেনাপোল পোর্ট থানায় সপোর্দ করে।
গতকাল শুক্রবার বোমা হামলায় নিহত আমিরুলের বোন রাবেয়া খাতুন ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে করে তার চাচাতো ভাই তার ভাইকে বোমা মেরে হত্যা করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কাগজপুকুর গ্রামের জনগন বলেন নিহত আমিরুলের ভাইয়ের সাথে তার আপন ভাইয়ের ও দ্বন্দ ছিল চরম আকারে।
তবে অন্য একটি সুত্র বলে আমিরুল কাগজপুকুর মোড় থেকে বাড়ি যাওয়ার সময় তার কাছে থাকা বোমা বিস্ফোরনে সে নিহত হয়।
তার কাছে সব সময় কোন না কোন বিস্ফোরক দ্রব্য অস্ত্র বোমা থাকে বলে সুত্রটি দাবি করে।
বেনাপোল পোর্ট থানার এস আই কাজী এহ্সানুল হক বলেন, কিভাবে সে নিহত হয়েছে তা তদন্ত না করে বলা যাবে না।
তার নামে কোন মামলা আছে কিনা জানাতে চাইলে তিনি বলেন,তার নামে হত্যা, অস্ত্র বিস্ফোরক সহ ১৬ টি মামলা রয়েছে বেনাপোল পোর্ট থানা সহ অন্যান্য থানায়।
এমএল